চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জ, পাবনা ও নাটোর জেলার বিস্তৃত অংশ জুড়ে যে জলাভূমি বর্ষা এবং বর্ষা পরবর্তী সময়ে দেখা যায় সেটাই বিখ্যাত চলনবিল। শুকনা মৌসুমে এসব বিলে পানি থাকে না। তখন চাষাবাদ চলে বিলের জমিতে। তবে বর্ষায় কানায় কানায় পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে রূপের পসরা সাজিয়ে বসে। জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত চলনবিল ভ্রমণের উপযুক্ত সময়।
উজানী ঢলের পানি আর বর্ষার পানিতে ইতোমধ্যে ডুবতে শুরু করেছে চলনবিলের বিস্তীর্ণ জলাভূমি।
চলনবিলের বিশেষ করে তাড়াশ-গুরুদাসপুর-সিংড়া উপজেলা সংযুক্ত করেছে সাব মার্সিবল রোড। সাবমার্সিবল অর্থাৎ ডুবন্ত সড়ক বর্ষাকালে পানির নিচে থাকে। আবার গ্রীস্ম কালে সড়ক গুলো প্রান ফিরে পায়, উপযুক্ত হয়ে মানুষের চলাচলের জন্য। এ বছর ভারি বর্ষণ আর নতুন জোয়ারের পানি আসার কারণে ডুবতে শুরু করেছে এই সড়ক গুলো।
১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে এই সড়কগুলো থাকবে পানির নিচে৷ তখন নৌকায় হবে চলনবিলের মানুষের যাতায়াত একমাত্র বাহন৷