সোমবার (১৪ জুলাই) রাত ১টার দিকে নারায়ণগঞ্জ বন্দর থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১ তাকে গ্রেফতার করে ।
গত বুধবার হাসপাতালের সামনে ব্যস্ত সড়কে প্রকাশ্যে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। হত্যার আগে সোহাগকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে এবং ইট-পাথরের টুকরা দিয়ে আঘাত করে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ থেঁতলে দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তাকে বিবস্ত্র করা হয়।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে পুরান ঢাকার কয়েক যুবক সোহাগকে বুধবার দুপুরে ডেকে নেয়। সন্ধ্যায় তাকে হত্যা করা হয়। সোহাগ পুরোনো তামার তার ও অ্যালুমিনিয়াম শিটসহ ভাঙারি জিনিসের ব্যবসা করতেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, সোহাগ একসময় যুবদলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরগুনা সদরে। তাঁর ১৪ বছর বয়সের মেয়ে সোহানা ষষ্ঠ শ্রেণিতে এবং ১১ বছর বয়সের ছেলে সোহান চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে।